1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করো জি ২০ উদ্দেশ্য বক্তারা

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১০৮ Time View

সুমন,মোংলা(বাগেরহাট)সংবাদদাতা: জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে তোমাদের বিনিয়োগ প্রত্যাহার করো। কার্বন নিরসনে অর্থায়ন করো। তোমাদের বিনিয়োগ আমাদের জীবনকে ধ্বংস করছে। পর নির্ভরশীলতা বাড়িয়ে তুলছে। গ্যাস-কয়লা-তেল ভিত্তিক জ্বালানিতে বিনিয়োগ না করে; বাংলাদেশের জন্য সুবিধাজনক নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ করো। দারিদ্রকরণের নীতি বর্জন করো, সক্ষমতা বাড়িয়ে তোলো। ৭ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জেটির সামনে পশুর নদীতে মোংলা নাগরিক সমাজ, ক্লিন খুলনা ও বিডাব্লিউজিইডি আয়োজিত  নৌ সমাবেশে জি-২০ নেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে বক্তারা একথা বলেন।

বৃহস্পতিবার দুপুর ১টায় নৌ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন মোংলা নাগরিক সমাজের আহ্বায়ক বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) এর কেন্দ্রিয় যুগ্ম সম্পাদক মোঃ নূর আলম শেখ। সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আব্দুর রশিদ হাওলাদার, নারীনেত্রী কমলা সরকার, পরিবেশকর্মী রাকেশ সানা, মার্টিন সরকার, ফাতেমা জান্নাত, জলবায়ু যোদ্ধা সুষ্মিতা মন্ডল, তন্বী মন্ডল, মেহেদী হাসান বাবু প্রমূখ। নৌ সমাবেশে বক্তারা আরো বলেন মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার ৮২ শতাংশই গ্যাস, কয়লা ও ডিজেল ভিত্তিক এবং এর অধিকাংশই আমদানি নির্ভর। এই গ্যাস যাদের কাছ থেকে আমদানি করতে হয় তার অধিকাংশই জি-২০ ভূক্ত দেশসমুহ। তাই তাদের কাছে আমাদের দাবী গ্যাস কয়লা তেল ভিত্তিক জ্বালানিতে বিনিয়োগ না করে আমাদের জন্য সুবিধাজনক নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ করো। আমাদেরকে আর দরিদ্রতার দিকে ঠেলে দিও না। আমাদের দেশকে আর ডলার সংকটের দিকে ঠেলে দিও না। সভাপতির বক্তব্যে মোংলা নাগরিক সমাজ’র আহ্বায়ক মোঃ নূর আলম শেখ বলেন গত ১৫ বছরে ১৩ বার বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে। এর মধ্যে এ বছরের প্রথম তিন মাসে বাড়ানো হয় তিনবার। অন্যদিকে বসে বসে কেন্দ্র ভাড়া পাচ্ছে বিদ্যুৎ কেন্দ্র গুলো। গত সাড়ে ১৪ বছরে বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভাড়ার পেছনে ব্যয় হয়েছে ১ লাখ ৪ হাজার ৯২৭ কোটি টাকা। ক্যাপাসিটি চার্জের নামে বিদ্যুৎ খাতের এই হরিলুট বন্ধ করতে হবে। জ্বালানি সেক্টরের এই পরনির্ভরশীলতা আমরা চাইনা। বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটি চার্জ এখন দেশের অর্থনীতির গলার কাটা হয়ে দাড়িয়েছে যা সর্বজন স্বীকৃত। তাই আমদানি নির্ভর জ্বালানি নীতি থেকে সরে এসে মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা অনুযায়ি নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতি বাস্তবায়নে সরকারকে উদ্যোগী হতে হবে। উল্ল্যেখ্য ৯ সেপ্টেম্বর ভারতের নয়া দিল্লিতে দুইদিন ব্যাপী জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনকে সামনে রেখে মোংলা নাগরিক সমাজ, ক্লিন খুলনা এবং বিডাব্লিউজিইডি রামপাল কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জেটির সামনে পশুর নদীতে এই নৌ সমাবেশের আয়োজন করে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..